নারায়ণগঞ্জ প্রতিদিন ডট কম ঃ নারায়নগঞ্জ দাপা পাকিস্তানি বিল্ডিং সংলগ্ন জালাল মাঝির কন্যা শারমিনের বিরুদ্ধে অবৈধ প্রেমের অভিযোগ উঠেছে এতে এলাকাবাসি অতিষ্ট।
জানাগেছে জালাল মাঝির ৩ ছেলে এক মেয়ে,৩ ছেলেই বেকার। শারমিন ইতি পূর্বে বিভিন্ন গার্মেন্সে চাকরি করলেও সে এখন কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেনা। সুন্দও রুপ আর যোৗবন থাকায় বিভিন্ন উঠতি বয়সের ছেলেদেও সাথে প্রথমে প্রেম পওে ব্লাকমেইল এই হচ্ছে তার বর্তমান পেশা। শাহীন নামের এক ছেলেকে প্রেমের ফাদে ফেলে তার কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে এক লক্ষ টাকা। কাজলের সাথে প্রেম কওে প্রেগনেন্ট বলে তার কাছ থেকে নিয়েছে ৫০ হাজার টাকা। এক বছর হুসিয়ারী চাকরি করার পর মালিক সাইফুলকে প্রেমের জালে ফেলে তার স্ত্রী সন্তান থেকে বঞ্চিত করেছে এই শারমিন। সাইফুলের ঘর সংসার ভেঙ্গে যাওয়ায় তার স্ত্রী পাগলের মত মানুষের দারে ছুটেছেন স্বামীকে এই পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে। পরবর্তিতে এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদেও সহযোগিতায় বিচার শালিশের মাধম্যে শারমিনের কাছ থেকে একটি মুচলেকা তৈরী করে সাইফুলকে মুক্ত করা হয় দুই লক্ষ টাকার বিনিময়ে। শারমিনের ফুপাত ভাই ইয়াছিন সব কিছু জানা সত্বেও মামাকে প্রস্তাব দিয়েছিল শারমিনকে বিয়ে করে ভাল পথে আনতে কিন্তু মামা রাজি হয়নি। আরো জানাগাছে জালাল মাঝি ও তার স্ত্রী মেয়েকে দিয়ে অপকর্ম করে সংসার চালাচ্ছে। শারমিনের ৩ ভাই রুবেল, উজ্জল ও হাসান তারাও বোনের দেহ ব্যবসার টাকা দিয়ে ফুর্তি করছে। কথায় আছে ফ্রি পাইলে মানুষ আলকাতরা খায়। ইলিয়াছ শারমিনকে বিয়ে করে ঘর বাধতে চেয়েছিল কিন্তু নিষ্ঠুর শারমিনের পরিবার মেয়ের বিয়ে না দিয়ে নিজেদের স্বার্থে দেহ ব্যবসা করাচ্ছে। শারমিন ফুপাত ইলিয়াছ বিভিন্ন লোক মারফতে অভিযোগ করেন আর কত পরিবার এভাবে নিজেদেরে আখের গোছাতে মেয়েকে দিয়ে অবৈধ ব্যাবসা করে সমাজকে কুলশিত করবে ? হায়রে নিয়তি এই কি তোর লিলা খেলা ? শারমিন শুধু ব্লাক মেইলার নয় সে বহুরুপী একটি মেয়ে যার ছোবলে এলাকার যুব সমাজ আজ ধ্বংসের পথে। অনেক ছেলেকে সে বিয়ে করার কথা দিয়ে টুপাইচ কামিয়ে সরে পরেছে। এলাকাবাসী বিষয়টি অবগত থাকলেও ভয়ে পতিবাদ করতে পারে না কারন দেহ ব্যবসায়ীদের হাত অনেক লম্বা। এদেরকে রুখতে হলে এদের মদদদাতাদের খুজে বের করতে হবে। বিষয়টি ফতুল্লা থানার ওসিকে হস্তক্ষেপ দাবি জানান এলাকাবাসী।
Leave a Reply